English | Bangla
কার্যক্রম
২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যয় হুমকির সম্মুখীন এর প্রকৃত উদাহরণ, বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে তামাক কোম্পানি নিজস্ব অর্থায়নে স্মোকিং জোন তৈরি করে দিচ্ছে। এছাড়াও কোম্পানিগুলো তামাকের সপক্ষে গবেষণা ও বিজ্ঞাপন প্রদর্শনসহ বিভিন্ন উপায়ে তাদের পণ্যের প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। কারণ, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৪৯ শতাংশই তরুন। একজন তরুনকে এই নেশায় আকৃষ্ট করা সম্ভব হলে কোম্পানির জন্য একজন দীর্ঘমেয়াদী ভোক্তা তৈরী হয়। উল্লেখ্য,  Global Youth Tobacco Survey- 2013  অনুসারে, বাংলাদেশের ১৩-১৫ বছর ...
তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন লঙ্ঘণ করে ৩০টির অধিক উপায়ে তামাক পণ্যের বিজ্ঞাপন, প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে দেশীয় ও বহুজাতিক বিভিন্ন তামাক কোম্পানি। আইনের দুর্বল প্রয়োগ তামাক কোম্পানিগুলোকে আইন লঙ্ঘণে আরো উৎসাহিত করছে। ৩ অক্টোবর ২০২১ বেলা ১১:০০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে “তামাক নিয়ন্ত্রন আইন লঙ্ঘনের বর্তমান চিত্র এবং করণীয়” শীর্ষক গণমাধ্যমের সাথে একটি মতবিনিময় সভায় বক্তারা উক্ত অভিমত ব্যক্ত করেন। ...
২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হলে চলতি বছরেই বেসরকারী সংস্থা এবং যুবদের ব্যাপক অংশগ্রহণ নিশ্চিত ও তামাক কোম্পানিগুলোকে কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি চূড়ান্ত করা জরুরি। ৮ জুলাই ২০২১ সকাল ১১টায় বাটা, বিএনটিটিপি, নাটাব ও ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট আয়োজিত ‘২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে ‘জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি’র প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে দেশের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। ...
করোনকালে তামাক কোম্পানিগুলো আইন অমাণ্য করে আগ্রাসনী প্রচারণা চালাছে। ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে আইন ভঙ্গকারী তামাক কোম্পানিগুলোকে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন। ২৭ মে, ২০২১, “করোনাকালীন সময়ে তামাক নিয়ন্ত্রন আইন লংঘনের চিত্র এবং বাস্তবায়নের গুরুত্ব” শীর্ষক অনলাইন সভায় আলোচকরাা এ দাবী জানান। ...
“তামকামুক্ত বাংলাদেশ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে যুব সমাজের ভূমিকা” শীর্ষক আলোচনা সভা ২১ মার্চ ২০২১ রাজধানীর মতিঝিলে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। ...