English | Bangla
গবেষণা ও প্রকাশনা
নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ অগ্রণী ভূমিকা রাখলেও তামাক কোম্পানিগুলোর প্রতারণামূলক নানা কার্যμমের ফলে আমরা পিছিয়ে পড়ছি। বাংলাদেশ সরকার আন্তর্জাতিক তামাক নিয়ন্ত্রণ চুক্তি স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর মধ্যে প্রম। ২০০৩ সালে এফসিটিসি যখন চুড়ান্ত হয় তখন এটি প্রম স্বাক্ষর করেছিল বাংলাদেশ। পরবর্তী সময়ে ২০০৪ সালে এ চুক্তি অনুস্বাক্ষর বা র‌্যাটিফাইও করে বাংলাদেশ সরকার। এফসিটিসির আলোকে সরকার ২০০৫ সালে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন পাস করেছে। পরবর্তী সময়ে ২০০৬ সালে বিধিমালা প্রণয়ন করে। কার্যকর ও শক্তিশালী আইনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়ায় এফসিটিসির আলোকে সরকার ২০১৩ সালে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী পাস করে। এছাড়া ২০১৫ সালে তামাক নিয়ন্ত্রণ ...
জাতীয় পর্যায়ে ডাব্লিউবিবি ট্রাস্ট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ধূমপানমুক্ত করেছে। মূলত বইটিতে ধূমপানমুক্ত করণের কাজগুলো তুলে ধরা হয়েছে। ...
তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম স্বাধীনতার পর থেকেই শুরু হয়। মূলত অল্প কজন চিকিৎক স্ব উদ্যোগে এ কার্যক্রম শুরু করে। অধ্যাপক ডা. সৈয়দ ফজলুল হক এর নেতৃত্বে বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটি ৭৮ সালে প্রতিষ্ঠার পর ধূমপান ও তামাকের ক্ষতিকর বিষয়ে নিজস্ব পরিসারে প্রচারণা শুরু করেন। মূলত চিকিৎসক পেশাজীবিদের এ সংগঠনই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম তামাক বিরোধী সংগঠন বলে প্রতীয়মান। পরবর্তীতে দেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ আন্দোলনকে নির্দিষ্ট একটি অবস্থায় নিয়ে আসতে বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। বাংরাদেশ তামাক বিরোধী জোট একটি সামাজিক আন্দোলন, যার সঙ্গে জড়িয়ে ...
ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে সরকারের একটি বলিষ্ট পদক্ষেপ। বহুল প্রত্যাশিত এ আইন পাশে  জনমত সৃষ্টিসহ আইন প্রণয়নের বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় তামাক নিয়ন্ত্রণে কর্মরত সংগঠনগুলো সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। তামাক বিরোধী সংগঠনগুলোআইন পাশ হওয়ায় পরবর্তী পর্যায়ে আইন বাস্তবায়ন ও আইন সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে ব্যাপক প্রচারণা, আইন মনিটরিং এবং ধূমপানমুক্ত স্থান তৈরীতে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করে আসছে। সরকারী প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বেসরকারী সংগঠনগুলো ধারাবাহিক কার্যক্রমের মাধ্যমে আইন বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতাগুলো চিহ্নিত করা সহজ হয়েছে। সময়ের সাথে আইনের দুর্বলতা ও আইন বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতাগুলো এবং ...
নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশের আজকের অবস্থান সরকারী, বেসরকারী সংগঠন, গণমাধ্যম ও তামাক নিয়ন্ত্রণকর্মীদের কার্যক্রমের ফসল। বিগতদিনের ধারাবাহিক সক্রিয় কার্যক্রমের ফলে তামাক নিয়ন্ত্রণের লক্ষে গৃহীত হয় ব্যাপক নীতিগত পদক্ষেপ যা বাংলাদেশের তামাক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমকে সুদৃঢ় করছে। বিগত বছরের পাবলিক প্লেস ও পরিবহন ধূমপানমুক্তকরণ, তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ, তামাকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে ব্যাপক সচেতনতা আমাদের আশান্বিত করে। আগামী দিনগুলোতে ধারাবাহিকভাবে আইনের কার্যকর বাস্তবায়ন, আইন উন্নয়ন, তামাক কোম্পানীর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ এবং তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য বৃদ্ধি করা সম্ভব হলে দেশে তামাক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব ...